নভেম্বর পড়ে গিয়েছে। কমছে তাপমাত্রা। বাতাসের আর্দ্রতার পরিমাণও কমছে। এই সময়ে অনেকেরই শ্বাসকষ্টের সমস্যা দেখা দেয়। শ্বাসকষ্টের মূল কারণ শ্বাসনালির সংকোচন ও অ্যালার্জেনের কারণে ইরিটেশন। এ কারণে ফুসফুসে প্রয়োজনীয় বাতাস ঢুকতে বাধা পায়। রোগীকে ঘন ঘন নিঃশ্বাস নিতে হয়। ফুসফুসের
বেদ এবং গীতার দু-তিনটি তথ্যসূত্র দিয়ে অনেকে প্রচার করছে সনাতন ধর্মে মূর্তিপূজা নাই। এই তথ্যের সত্যতা দেখা যাক।
এটি ঠিক যে, বেদে মূর্তি/প্রতিমা পূজা নাই। যজুর্বেদে স্পষ্টই বলা হয়েছে, ঈশ্বর নিরাকার এবং তাঁর প্রতিমা হয় না (৩২/৩)। যেহেতু গীতা সেই
অনেকে রাতে ঘুমাতে পারেন না। রাতের বেশিরভাগ সময় এপাশ ওপাশ করেই কাটিয়ে দেন। আর এই কারণেই তাঁদের শরীর দুর্বল হয়ে পড়ে। শক্তির ঘাটতি দেখা দেয়। কোনো কাজেও মন বসে না। যারা প্রতিনিয়ত অনিদ্রার সমস্যায় ভোগেন তাঁরা ঘুমানোর আগে কলা খেতে
বিদ্যেবোঝাই বাবুমশাই চড়ি সখের বোটে
মাঝিরে কন , “বলতে পারিস্ সূর্যি কেন ওঠে?
চাঁদটা কেন বাড়ে কমে? জোয়ার কেন আসে?”
বৃদ্ধ মাঝি অবাক হয়ে ফ্যাল্ফেলিয়ে হাসে।
বাবু বলেন, “সারা জনম মরলিরে তুই খাটি,
জ্ঞান বিনা তোর জীবনটা যে চারি আনাই
আজকাল চারপাশে সনাতন দর্শনের মূর্তি পুজা নিয়ে ভয়ংকর রকম অপপ্রচার চলছে।।
তারা বেদ, গীতার কিছু মন্ত্র ও শ্লোকের খন্ডিত অংশের অপব্যাখ্যা দিয়ে এহেন অপপ্রচারের মাধ্যমে সহজ সরল সনাতনী ভাইবোনদের বিভ্রান্ত করে ধর্মান্তরিত করে চলছে। সম্প্রতি তাদের সাথে হাত মিলিয়েছে আমাদের
চতুর্বর্ণ সনাতন ধর্মের একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়।সংস্কৃত অভিধান নিরুক্ত অনুসারে, বর্ণ কথাটি এসেছে ‘বৃ’ ধাতু হতে(“বর্ণো বৃণোতেঃ” -নিরুক্ত ২/১৩)। অর্থাৎ যেই ব্যাক্তি যে-কর্মকে বরণ করে নেয় তা তার বর্ণ (“ব্রতমিতি কর্ম্মনাম বৃণোতীতি সতঃ”- নিরুক্ত ২/১৩)। আর চতুর্বর্ণ মানে চারটি বর্ণ –
চল্লিশ বছর পর জীবনের প্রথম প্রেম আবার ঝড় তুলল মৈত্রেয়ীর জীবনে।
“মির্চা, মির্চা আই হ্যাভ টোল্ড মাই মাদার দ্যাট ইউ হ্যাভ কিসড মাই ফোরহেড'”
নহন্যতে উপন্যাসে মৈত্রেয়ী দেবীর এই উক্তি টি অবশ্যই পাঠকদের মনে আছে? মির্চা এলিয়াদ আর মৈত্রেয়ী দেবীর
বাংলা সাহিত্যের ইতিহাস শুরু হয় ৯৫০ খ্রিস্টাব্দ থেকে। ৯৫০ থেকে ১২০০ খ্রিস্টাব্দ অবধি সময়কালের ব্যাপ্তিকে বলে বাংলা সাহিত্যের প্রাচীন যুগ। এর পরবর্তী দেড়শ বছর, অর্থাৎ ১২০০ থেকে ১৩৫০ সাল পর্যন্ত ছিল বাংলা সাহিত্যের অন্ধকার যুগ। এই বিশাল সময়কালের কোনো সাহিত্যিক
যকৃতে চর্বি জমাকে ফ্যাটি লিভার বলে। ফ্যাটি লিভার সাধারণত দুই ধরনের হয়ে থাকে—অ্যালকোহলিক ফ্যাটি লিভার ও নন-অ্যালকোহলিক ফ্যাটি লিভার। আমাদের দেশের মানুষের নন-অ্যালকোহলিক ফ্যাটি লিভার হওয়ার প্রবণতা বেশি।
সাধারণত অতিরিক্ত ওজন, ডায়াবেটিস, রক্তে অতিরিক্ত মাত্রায় ট্রাইগ্লিসারাইড এবং কম গুড কোলেস্টেরল